শুধু নারায়ণগঞ্জের সাত খুন নয়,
র্যাব-১১-এর
সাবেক অধিনায়ক তারেক সাঈদ মোহাম্মদের
বিরুদ্ধে গুম-খুন-অপহরণের
কমপক্ষে এক ডজন অভিযোগ
পাওয়া গেছে। শীতলক্ষ্যা
নদী থেকে যেমন পেট
চেরা সাতটি লাশ উদ্ধার
করা হয়, তেমনি মেঘনা
নদী থেকেও অপহৃত এক
ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার করা
হয়। তদন্তে
তারেক সাঈদের অধীন র্যাব-১১-এর
সঙ্গে এ ঘটনার সম্পৃক্ততার
অভিযোগ ওঠে। আবার
কোনো কোনো মামলায় সরাসরি
তাঁকে আসামি করা হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত
পরিবারগুলো চায়, তারেককে জিজ্ঞাসাবাদ
করে এসব ঘটনার রহস্য
উন্মোচিত হোক।
র্যাব-১১-এর
আওতায় থাকা নারায়ণগঞ্জ, কুমিল্লা,
মুন্সিগঞ্জ, চাঁদপুর, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, নরসিংদী ও ঢাকা জেলার
নবাবগঞ্জ ও দোহার এলাকায়
বাহিনীর সদস্যরা বিভিন্ন অপরাধে জড়িয়েছেন বলে
অভিযোগ উঠেছে। সব
ঘটনায় মামলা হয়নি।
কোনো কোনো ক্ষেত্রে মামলা
হলেও তদন্তে চূড়ান্ত প্রতিবেদন
দিয়ে বলা হয়েছে, কোনো
প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
তারেক সাঈদ মোহাম্মদের বিরুদ্ধে গুম-খুন-অপহরণের কমপক্ষে এক ডজন |